১. সন্তান জন্মের পূর্বে বাবা কিংবা মা য²ায় আক্রান্ত হলে, তখন সন্তান টিউবারকুলার হতে পারে।
ক. বাবা কিংবা মা জন্মগত বা বংশগত ভাবে য²া রোগে আক্রান্ত হলে তখন সন্তান টিউবারকুলার হতে পারে।
খ. বাবা কিংবা মা স্বঅর্জিত ভাবে য²া রোগে আক্রান্ত হলে তখনও সন্তান টিউবারকুলার হতে পারে।
গ. সন্তান জন্মের পূর্বে বাবা কিংবা মা য²া রোগে আক্রান্ত হয় এবং সে সময় তা সদৃশ বিধানে আরোগ্য হলে। তখন সন্তান টিউবারকুলার হতে পারে, নাও হতে পারে।
ঘ. সন্তান জন্মের পূর্বে বাবা কিংবা মা য²া রোগে আক্রান্ত হয় এবং সে সময় বিসদৃশ বিধানে চিকিৎসা নিয়ে থাকলে। তখন সন্তান টিউবারকুলার হতে পারে।
ঙ. সন্তানের মধ্যে কিছু লক্ষণ, যেমন- সহজে ঠান্ডালাগা, গøান্ড ফুলে উঠা, দ্রæত শীর্ণকায় এমন সব লক্ষণ থাকলে টিউবারকুলার হতে পারে।
২. সন্তান জন্মের পর বাবা কিংবা মা য²ায় আক্রান্ত হলে, তখন সন্তান টিউবারকুলার:
ক. বাবা কিংবা মা জন্মগত বা বংশগত ভাবে য²া রোগে আক্রান্ত হলে তখন সন্তান টিউবারকুলার হতে পারে।
খ. বাবা কিংবা মা স্বঅর্জিত ভাবে য²া রোগে আক্রান্ত হলে তখন সন্তান টিউবারকুলার নাও হতে পারে।
গ. সন্তান জন্মের পর বাবা কিংবা মা য²া রোগে আক্রান্ত হয় এবং সে সময় তা সদৃশ বিধানে আরোগ্য হলে। তখন সন্তান টিউবারকুলার নাও হতে পারে।
ঘ. সন্তান জন্মের পর বাবা কিংবা মা য²া রোগে আক্রান্ত হয় এবং সে সময় বিসদৃশ বিধানে চিকিৎসা নিয়ে থাকলে। তখন সন্তান টিউবারকুলার হতে পারে, নাও হতে পারে।
ঙ. সন্তানের মধ্যে কিছু লক্ষণ, যেমন- সহজে ঠান্ডালাগা, গøান্ড ফুলে উঠা, দ্রæত শীর্ণকায় এমন সব লক্ষণ থাকলে টিউবারকুলার হতেও পারে।
মূলকথা: রোগীর রোগ আরোগ্যের ক্ষেত্রে মায়াজমেটিক ওষুধ নির্বাচনের সময় উপরের কথাগুলো স্মরণ রাখতে হবে। এটা শুধুই টিউবারকুলিনাম ওষুধটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে নয়, যে কোন মায়াজমেটিক ওষুধ ব্যবহারের সময় এই কথাগুলো মনে রাখলে। রোগীর জন্য সঠিক মায়াজমেটিক ওষুধটি নির্বাচন করা সম্ভব হবে।
লেখক- ডা. ফারুকী
০১৭১১০৩৯২৩৯